এপস ইন্সটল করতে ক্লিক করুনঃ
Have you heard of Spot? Get your $1 worth of Bitcoin by installing the app with my code YL3WE 💰 #bitcoin via @spot_bitcoin +
https://getspot.app/gAhN
Auto Earnig
Auto bitcoin
Just account income automatic
miningcheap.io: https://miningcheap.io/94962
hasrapid.io: https://hashrapid.io/243219
মাইক্রোসফট ওয়ার্ড কি?
মাইক্রোসফট ওয়ার্ডকে সংক্ষেপে বলা হয় , এম এস ওয়ার্ড (M S Word) । মাইক্রোসফট ওয়ার্ড হচ্ছে, ওয়ার্ড প্রসেসিং প্রোগ্রাম । মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ১৯৮৩ সালে জেনিক্স সিস্টেমের জন্য মাল্টি-টুল ওয়ার্ড নামে বাজারে ছাড়া হয়। সীমিত বৈশিষ্ট্য নিয়ে অফিস ভিউয়ার এবং অফিস অনলাইন চালু আছে। এর সাহায্যে সহজে যেকোন ধরনের ডকুমেন্ট যেমনঃ লেখা-লেখি, ডিজাইন ও ডকুমেন্ট প্রিন্ট দেওয়া যায় ।
মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এর মেনু বারঃ
ফাইল মেনু ( File menu)
মেনু বারে আসতেই প্রথমে আসে ফাইল মেনুর ( File menu) নাম। ফাইল মেনুতে কি কি অপশন আসে চলুন দেখি।
New(Ctrl+N): এর মাধ্যমে নতুন ডকুমেন্ট খোলা হয়। আপনি কীবোর্ডে Ctrl+N সমন্বয়ে আপনি নির্দেশিত একটি খালি ডকুমেন্ট খুলতে পরেন। যার দ্বারা লেখা-লেখি , ডিজাইন করে ডকুমেন্ট প্রিন্ট বা সংরক্ষণ করতে পারেন।
Open(Ctrl+O) : এর মাধ্যমে কম্পিউটারে সেভ করা পুরাতন ডকুমেন্ট খুলতে পারবেন।
Close এর সাহায্যে আপনি বর্তমান ডকুমেন্টটি বন্ধ করতে পারবেন। কিন্তু অ্যাপ্লিকেশনটি বন্ধ হবে না।
Save(Ctrl+S) : এর মাধ্যমে আপনি নতুন বা পুরাতন ডকুমেন্টে কিছু লেখা-লেখি করে সংরক্ষণ করতে পারেন। আপনি কীবোর্ডে Ctrl+S
ব্যবহার করে ও ডকুমেন্টে ডাটা সংরক্ষণ করা যায়।
Save As: এর সাহায্যে আপনি নতুন বা পুরাতন ফাইল নাম, অবস্থান এবং বিন্যাস পরিবর্তন করতে পারেন।
Page
Setup: এর মাধ্যমে ডকুমেন্ট মার্জিন, কাগজ আকার, ওরিয়েন্টেশন, এবং অন্য বিন্যাস সেট করতে পারবেন।
Print
Preview: ডকুমেন্টটি প্রিন্ট করার পর ফাইলটি কেমন দেখাবে তা প্রিন্ট প্রিভিউ এর মাধ্যেমে দেখতে পারবেন। সক্রিয় ভাবে ফাইলটির প্রিন্ট করে দেখায়, এছাড়াও পরিবর্তন করার সুযোগ দেয় এই অপশন।
Print: প্রিন্ট অপশনের মাধ্যমে ডকুমেন্টটি প্রিন্ট করা যায়। কীবোর্ডে Ctrl+P
ব্যবহার করে আপনি প্রিন্ট করার নির্দেশনা দিতে পারেন।
Exit: এই অপশনের মাধ্যমে আপনি মাইক্রোসফট ওয়ার্ড অ্যাপ্লিকেশনটি বন্ধ করতে পারবেন।
এডিট মেনু (Edit
menu)
মাইক্রোসফট ওয়ার্ড চালু করার পর তাকে নিয়ন্ত্রণ ও প্রোগ্রামের কাজ সম্পাদন করার জন্য এডিট মেনু ব্যাবহার করা হয়। এডিট মেনু অপশনে কি কি আছে চলুন দেখি……
Undo (Ctrl+Z) : এই আইটেমটি ব্যাবহার করে ডুকুমেন্টে লেখা-লেখি করার সময় ভুল হলে আপনি পূর্বে ফিরতে পারবেন। আবার এভাবে বলা যায় এটি ব্যবহার করে একদম প্রথম অবস্থায় ফিরে যেতে পারবেন।
Redo (Ctrl+Y) : এই আইটেমটি ব্যাবহার করে আপনি ডকুমেন্টে Ctrl+Z
দিয়ে যে পুনরাবৃত্তি করেছেন আপনি যদি চান তা আবার পূর্বাবস্থায় ফিরিয়ে আনতে পারবেন Redo করে।
Cut (Ctrl+X) :সক্রিয় ডকুমেন্ট থেকে নির্বাচিত অংশ অপসারিত করে (Cut) অপশন। কীবোর্ড Ctrl+X
ব্যবহার করে নির্বাচিত অংশ অপসারণ করা যায়।
Copy (Ctrl+C): এই অপশনের মাধ্যমে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে নির্বাচিত অংশ কপি করা হয়।
Paste (Ctrl+V): এর মাধ্যমে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে কপি বা কাট করা অংশটুকু একই বা অন্য ডকুমেন্টে পেস্ট করা যায়।
Clear: এই অপশনটি দিয়ে সিলেক্ট করা টেক্সট মুছে ফেলা যায়।
Select
All (Ctrl+A): মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে যদি ফাইলের সব টেক্সট সিলেক্ট করার দরকার পরে তাহলে Edit
menu থেকে Select All ক্লিক করতে হবে।
Find (Ctrl+F) : এর সাহায্যে আপনি ওয়ার্ডে নির্দিষ্ট বাক্য অনুসন্ধান করতে পাররেন।
Replace (Ctrl+H) : মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে যদি ফাইলের মধ্যে একটি বাক্য অনেক স্থানে পরিবর্তন করতে হয় তাহলে
Replace অপশনটি ব্যবহার হয়।
ভিউ মেনু (View menu)
Normal: অধিকাংশ শব্দ/ বাক্য প্রক্রিয়াকরণের কাজগুলির জন্য এই অপশনটি ব্যবহার হয়।
Page
Layout :এর কাজ হচ্ছে প্রিন্টের জন্য আপনার কাঙ্ক্ষিত পেজটি সাজানো। পেজ মার্জিন এবং স্ক্রোলিং ও পেজ ল্যান্ডস্ক্যাপে, প্রোর্টেড ইত্যাদি কাজ করা যায়।
Toolbars: এখানে অনেকগুলো টুল লুকানো থাকে। টুলবারের ডান নির্দেশক ক্লিক করলে টুলগুলো দেখা যায় এবং সেগুলো ব্যবহার করা যায়।
Ruler: ডকুমেন্টের উপরের এবং বাম পাশে হরাইজন্টাল এন্ড ভার্টিকাল রুলার প্রদর্শন করে বা লুকায়।
Header
and Footer: প্রদর্শিত ওয়ার্ড ফাইলটির উপরে এবং নিচে কোন লেখা বা পেজের নাম্বার দেয়া যায় হেডার ও ফুটার দিয়ে।
Full
Screen: এর সাহায্যে আপনি ফুল স্ক্রিনে আপনার ওয়ার্ড ফাইলটি দেখতে পারেন।
Zoom: বর্তমান ডকুমেন্টে আপনি কত বড় বা ছোট করে দেখতে চান তা নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন।
ইনসার্ট মেনু (Insert Menu)
ইনসার্ট মেনুর সাহায্যে পেজ ব্রেক, সেকশন ব্রেক, পেজ নাম্বারিং, বিভিন্ন ধরনের প্রতীক টাইপ করা, অটো টেক্সট সংযোজন করা, গাণিতিক ইকুয়েশন/ফরমুলা লেখা ইত্যাদি কাজ করা হয়ে থাকে।
File: কম্পিউটারে সংরক্ষিত অন্য কোন ফাইলের লেখা ডকুমেন্টে যোগ করার জন্য এ কমান্ডটি কাজে
Break: ব্রেক কমান্ডের সাহায্যে পেজ ব্রেক, সেকশন ব্রেক করা হয়ে থাকে।
Page
Numbers: হেডার-ফুটার ডায়ালগ বক্স থেকে কিভাবে পেজ নাম্বারিং করা যায় তা আমরা আগেই ভিউ মেনুতে দেখেছি। কিন্তু হেডার-ফুটার দেয়ার প্রযোজন না হলে আমরা ইনসার্ট মেনু থেকেও পেজ নাম্বারিং করতে পারি।
Symbol: কি-বোর্ডে যে সব অক্ষর বা প্রতীক থাকে না সেগুলি ডকুমেন্টে আনতে হয় এ কমান্ডের সাহায্যে।
Auto
Text: যে সব লেখা ডকুমেন্টে প্রায়ই দিতে হয় যেমনঃ Dear
Sir, Yours Faithfully ইত্যাদি লেখাগুলিকে এম.এস.ওয়ার্ডের বিশেষ মেমোরীতে সেভ করে রাখা যায়।
Date
and Time: চিঠিপত্রে তারিখ ও সময় উল্লেখ করার প্রয়োজন হয়। আমরা এ কমান্ডের সাহায্যে তারিখ ও সময় ডকুমেন্টে প্রদান করতে পারি।
Picture: ডকুমেন্টে ছবি,চার্ট/গ্রাফ, ক্লিপআর্ট অটো শেপস ইত্যাদি সংযোজন করা হয় এখান থেকে।
Object
Ole: (Object
Linking and embedding) সাপোর্ট করে এমন প্রোগ্রামের ফাইল ওয়ার্ডে সংযুক্ত করা হয় এ সাব-মেনুর সাহায্যে।
Heyperlink: হাইপারলিংক শব্দটি ওয়েব কনসেপ্ট এর সাথে জড়িত। এটি মূলতঃ কোন লেখার সাথে অন্য কোন লেখার, ইমেইল, ওয়েব এ্যাড্রেস ইত্যাদির লিংক করার জন্য ব্যবৃহত হয় ।
ফরমেট মেন্যু (Format Menu)
ফরম্যাট মেনুর সাহায্যে ফন্ট ইফেক্ট এ্যাডজাষ্ট, প্যারাগ্রাফ ফরমাটিং, বুলেট এন্ড নাম্বারিং, কলাম তৈরী, ট্যাব সেটিং ইত্যাদি ঠিক করা হয়।
Font: ডকুমেন্টে আমরা যে ষ্টাইল এর অক্ষর দিয়ে লেখা-লেখি করি তাকে ফন্ট বলা হয়। যেমনঃ Times New Roman, Arial,ইত্যাদি। প্রত্যেকটি ফন্টের ষ্টাইল একেক রকম।
Border
and Shading: ডকুমেন্টে কোন লেখার অংশবিশেষ অথবা পুরো পৃষ্ঠাজুড়ে বর্ডার দেয়ার জন্য এ কমান্ডটি কাজে লাগে।
Columns: সংবাদপত্র, প্রশ্নপত্র বা ম্যাগাজিনে একটি পৃষ্ঠাতে লেখাকে যেমন ২/৩ কলাম আকারে পরিবেশন করা হয় ঠিক তেমনি আমরাও মাইক্রোসফ্ট ওয়ার্ডে লেখাকে কলাম আকারে সাজাতে পারি কলাম অপশনের মাধ্যমে।
Paragraph: ডকুমেন্টে প্রতিবার একটি এন্টর কি চাপলে একটি নতুন প্যারাগ্রাফ তৈরী হয়। প্যারাগ্রাফ একটি ডকুমেন্ট তৈরীর ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এর সাহায্যেই লেখাকে সুন্দরভাবে সাজিয়ে, গুছিয়ে উপস্থাপন করা হয়।
Tabs: কোন তালিকা করার জন্য ট্যাব ব্যবহার করা হয় যেমনঃ ক্রমিক নং,পণ্যের নাম, মূল্য ইত্যাদি।
Text
Direction: এ কমান্ডের সাহায্যে কোন টেক্সটকে আড়াআড়ি, খাড়া/লম্বালম্বি সাজানো যায়।
Background: ডকুমেন্টের ব্যাকগ্রাউন্ড এর কালার পরিবর্তনের জন্য এ কমান্ড দিতে হয়। তবে এ ব্যাকগ্রাউন্ট কালারটি শুধুমাত্র স্ক্রিনে প্রদর্শনের জন্য ব্যবহৃত হয়।
Themes: থিম হচ্ছে আগে তেকেই নির্ধারিত কিচু ডিজাইন এর উপাদান এবং কালার এর সমন্বয়। এটির সাহায্যে পুরো ডকুমেন্টকে থিমের উপর ভিত্তি করে মুহুর্তের মধ্যেই প্রফেশনাল আউটলুক প্রদান করা সম্ভব যেটি মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে, ওয়েবে অথবা ইমেইলে প্রদর্শন করা ।
টুলস মেনু (Tools menu)
টুলস মেনুর সাহায্যে ডকুমেন্ট এর লেখার বানান, ব্রাকগ্রাউন্ড কালার, ডকুমেন্টকে কলাম আকারে ভাগ করা ইত্যাদি কাজ করা যায়।
Spelling
and Grammar(F7) : এম এস ওয়ার্ডের ব্যাকরণ ও বানান স্বয়ংক্রিয়ভাবে লেখার সময়ই পরীক্ষা করে থাকে স্পেলিং এন্ড গ্রামার ।
Language/Thesaurus: আপনি যদি একটি শব্দ অনেক বার ব্যবহার করতে চান তাহলে স্বয়ংক্রিবাবে নির্ধারিত হয়ে যায় ল্যাঙ্গুয়েজে/থিসারা সাহায্যে।
Word
Count: ডকুমেন্টে পরিসংখ্যানগত বিষয় যেমনঃ শব্দ সংখ্যা, পাতা সংখ্যা, প্যারাগ্রাফ সংখ্যা, অক্ষর সংখ্যা, লাইন সংখ্যা ইত্যাদি এ কমান্ডের মাধ্যমে দেখা যায়।
Options: এখান থেকে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের স্ক্রিনে অবস্থিত অনেক অপশন চালু ও বন্ধ করা যায়। যেমনঃ Status bar,Text boundaries, Horizontal/Vertical Scroll Bars,
Ruler ইত্যাদি।
Auto
Correct: এই অপশনের মাধ্যমে শব্দের ভুল স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংশোধন করা যায়। যদি এটি করাতে চান তাহলে অপশনটি কাজে লাগবে।
Customize: কাস্টোমাইজ খুব কাজের একটি অপশন। ডকুমেন্টে প্রয়োজনীয় টুলবার সংযুক্ত করা, মেনুবার কাষ্টমাইজ করা, নিজস্ব কোন শর্টকার্ট কি-বোর্ড কমান্ড যুক্ত করা ইত্যাদি কাজ করা যায় এখান থেকে।
উইন্ডো মেনু Window menu
New
Window: এটি বর্তমান ডকুমেন্টের একটি অনুলিপি কপি সহ অন্য একটি ডকুমেন্টে খুলবে।
Arrange
All: এই অপশনের মাধ্যমে সব ওপেন ফাইল প্রদর্শন করে। এবং এক ডকুমেন্ট থেকে আরেকটিতে সহজে ড্রপ করা।
Open
Document List: পাশে ডকুমেন্টের টেনে আনতে কোন প্রয়োজন নেই। এতে আপনি ওয়ার্ডের অন্যান্য ফাইল ওপেন করতে পারেন।
হেল্প মেনু Help
menu
Microsoft
Word Help: এম এস ওয়ার্ডে কোন সাহায্য পেতে অনুসন্ধান বক্স টাইপ করে সাহায্য পাওয়া যায়।













