কম্পিউটার যন্ত্রাংশ গুলো কি কি?

কম্পিউটার সম্পর্কিত কিছু অজানা প্রশ্ন ও উত্তর

কম্পিউটার কী? কম্পিউটার যন্ত্রাংশ গুলো কি কি?

উত্তর: কম্পিউটার একটি ইলেকট্রনিক্স যন্ত্র। যাতে পূর্ব থেকে কিছু তথ্য দেয়া থাকে, যা ইনপুট ডিভাইস এর মাধ্যমে ইনপুটকৃত গাণিতিক ও যৌক্তিক ডাটা সমূহকে প্রসেসর দ্বারা প্রক্রিয়াকৃত সুনির্দিষ্ট আউটপুট প্রদান করে।
কম্পিউটার সংগঠনের অংশগুলো –
ইনপুট ইউনিট:  যে ইউনিটের মাধ্যমে কম্পিউটারকে যাবতীয় তথ্য বা উপাত্ত প্রদান করা হয়, তাকে ইনপুট ইউনিট বলে। যেমন-
* কীবোর্ড;
* মাউস;
* স্ক্যানার;
* জয়স্টিক;
* লাইটপেন;
* ডিজিটাল ক্যামেরা;
* পাঞ্চকার্ড রিডার;
* অপটিকাল মার্ক রিডার;
* অপটিকাল ক্যারেকটার রিডার এবং
* পেপার টেপ রিডার।
মেমরি ইউনিট:  যে ইউনিটে তথ্য সংরক্ষণ করা যায় এবং প্রয়োজনে উত্তোলন করা যায়, তাকে মেমরি ইউনিট বলে। যেমন-
* হার্ডডিস্ক;
* ফ্লপি ডিস্ক সিডি;
* ডিভিডি এবং
* ফ্ল্যাশ ড্রাইভ।

গাণিতিক ও যৌক্তিক ইউনিট: গাণিতিক ও যৌক্তিক ইউনিট যাবতীয় হিসাব যেমন: যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগ ইত্যাদি কার্য সম্পন্ন করে।
রা. নিয়ন্ত্রণ ইউনিট: এই অংশ কম্পিউটারের যাবতীয় কার্যাবলি নিয়ন্ত্রণ করে।

আউটপুট ইউনিট: যে ইউনিটের মাধ্যমে কম্পিউটার যাবতীয় ফলাফল প্রদান করে, তাকে আউটপুট ইউনিট বলে।যেমন-
* মনিটর;
* প্রিন্টার;
* ভিজ্যুয়াল ডিসপ্লে;
* ফিল্ম রেকর্ডার;
* স্পীকার এবং
* মাইক্রোফোন।

Share:

ডিগ্রী ১ম বর্ষের পরীক্ষার রুটিন ২০১৯

ডিগ্রী পরীক্ষার রুটিন ২০১৮-২০১৯ পরিবর্তিত ডিগ্রী পরীক্ষার রুটিন ২০১৮/২০১৯ পরিবর্তন
Share:

বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট উচ্চ বিদ্যালয়ে চাকরী

Share:

View Menu

View Menu :
View নামের মেনুতে কিক করে Normal, Web Layout, Print Layout, Outline, Ruler, Document Map, Header and Footer, Ful Acreen, Zoom ইত্যাদি মেনু ব্যবহার করে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট তৈরী ও কাজ করা যায়।
--> Normal : Outline Page Layout পর্দায় উপস্থিত থাকলে তা পরিবর্তন করতে বা স্বাভাবিক অবস্থানে ফিরিয়ে আনতে মাউসের পয়েন্টার দিয়ে Normal মেনুতে কিক করে কাজটি করা যায়।
--> Web Layout : পর্দার চারপাশে মার্জিন তৈরী করতে মাউসের পয়েন্টার দিয়ে Web Layout  মেনুতে কিক করে কাজটি করা যায়।
--> Print Layout : পর্দায় Print Layout  অবস্থানে আনতে বা দেখতে মাউসের পয়েন্টার দিয়ে Print Layout :মেনুতে কিক করে কাজটি করা যায়।
--> Outline : আমরা যদি ডকুমেন্ট পেজের প্রতিটি লাইনে বিশেষ কোন প্রতীক বা চিহ্ন ব্যবহার করতে চাই তাহলে এই মেনুতে মাউসের পয়েন্টার নিয়ে কিক করলে ডকুমেন্টের প্রতিটি লাইনে বিশেষ চিহ্ন চলে আসবে।
--> Ruler : ডকুমেন্ট পেজের পাশে Ruler  আনতে চাইলে এই মেনুতে কিক করে তা করা যাবে। আবার Ruler  অদৃশ্য করতে হলে পুণরায় জঁষবৎ মেনুতে কিক করলে তা অদৃশ্য হয়ে যাবে।
--> Document Map : ডকুমেন্ট পেজটিকে আমরা যদি Document Map আকারে দেখতে চাই তাহলে এই Document Map : মেনুতে কিক করে তা করা যাবে।
--> Header and Footer : ডকুমেন্ট পেজের উপরে অংশকে Header এবং নীচের অংশকে Footer : বলে। আমরা যদি Document Page এর প্রতি পাতার উপরে অথবা নীচে কিংবা উপর নীচ উভয় অংশে বিশেষ কোন নির্দেশনা লিখতে চাই তাহলে এই Header and Footer মেনুতে কিক করে বিশেষ নির্দেশনা লিখে ওকে করলে প্রতিটি পাতায় তা প্রদর্শিত হবে।
--> Ful Acreen : আমরা যদি ডকুমেন্ট পেজকে পর্দায় সম্পূর্ণ রূপে প্রদর্শন করতে চাই সে ক্ষেত্রে এই Ful Acreen : মেনুতে কিক করে তা করা যাবে। এবং পূর্ব অবস্থায় বা স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসতে কোজ এ কিক করে তা করা যাবে।
--> Zoom : আমরা যদি ডকুমেন্ট পেজকে পর্দায় ছোট অথবা বড় রূপে প্রদর্শন করতে চাই সে ক্ষেত্রে এই  Zoom : মেনুতে কিক করে তা করা যাবে।
Insert Menu :
Insert নামের মেনুতে কিক করে  Break, Page Number, Date and Time, Field, Symbol, Comment, Footnot, Picture, Word Art, Auto Shapes, Tex Box ইত্যাদি মেনু ব্যবহার করে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট,আর্ট তৈরী ও কাজ করা যায়।
--> Break :   কোন ডকুমেন্ট পেজ সম্পূর্ণ  বা কোন প্যারাগ্রাফ ব্রেক করে নতুন পাতা বা কলাম সৃষ্টি করতে এই Break :  মেনু ব্যবহার করে তা করা যায়।
--> Page Number :   কোন ডকুমেন্ট এর প্রতি পাতায় স্বয়ংক্রীয় ভাবে পাতা নং দিতে চাইলে এই  Page Number   মেনু ব্যবহার করে প্রতিটি পাতায় Page Number  করা যায়।
--> Date and Time:   কোন ডকুমেন্ট এ স্বয়ংক্রীয় ভাবে Date and Time  সংযোজন করতে হলে এই Date and Time মেনু ব্যবহার করে তা করা যায়।
--> Field:   কোন ডকুমেন্ট এ পূর্ণ সংখ্যা লিখতে হলে এই Field:  মেনু ব্যবহার করে তা করা যায়। Field:  এ কিক করে ডায়ালগ বক্স থেকে Eqation and Formula ব্যবহার করে পূর্ণ সংখ্যা লিখতে হয়।
--> Symbol :   কোন ডকুমেন্ট এ কোন বিশেষ প্রতীক বা চিহ্ন ব্যবহার করতে চাই তাহলে এই Symbol মেনুতে কিক করে Symbol  নির্বাচন করে ওকে  করলে Symbol  টি ডকুমেন্টের সাথে সংযুক্ত হবে এবং ক্লোজ বাটন ক্লিক করে শেষ করতে হবে।
--> Comment :   আমরা যদি কোন ওয়ার্ড সম্পর্কে কোন মন্তব্য বা Comment  লিখতে চাই তা হলে তাহলে এই Comment মেনুতে কিক করে নির্ধারিত মন্তব্য লিখে ওকে  করে ডায়ালগ বক্স কোজ করলে কাজটি হয়ে যাবে।
--> Footnot :   আমরা যদি কোন পাতার শেষে বা ডকুমেন্টের শেষে কোন মন্তব্য বা Footnot  লিখতে চাই তা হলে তাহলে এই Footnot  মেনুতে কিক করে নির্ধারিত মন্তব্য লিখে ঙশ  করে ডায়ালগ বক্স কোজ করলে কাজটি হয়ে যাবে।
--> Picture :   আমরা যদি কোন ডকুমেন্ট এ কোন ছবি সংযোজন করতে চাই তা হলে তাহলে এই  Picture  মেনুতে কিক করে নির্ধারিত Picture   সিলেক্ট করে ওকে  করে ডায়ালগ বক্স কোজ করলে কাজটি হয়ে যাবে।
--> Word Art :   আমরা যদি কোন ডকুমেন্ট এ কোন বিশেষ অংশকে ভিন্ন ভিন্ন ষ্টাইলে লিখতে বা সাজাতে চাই  তা হলে তাহলে এই Word Art  মেনুতে কিক করে Word Art Galary থেকে  নির্ধারিত Word Art সিলেক্ট করে ওকে  করে কাজটি হয়ে যাবে।
--> Auto Shapes :  Insert >Picture > Auto Shapes এখন ডকুমেন্ট এ যে সেফ সংযোজন করতে চাই তার উপর মাউসের কিক করে অর্থা
 ড্রাগ করে তা অংকন করা যাবে বা কাজটি সম্পন্ন করা যাবে।
--> Text Box: Text Box   লেখার বক্স। আমরা যদি কোন Document এ কোন বিশেষ অংশকে ভিন্ন ভিন্ন ষ্টাইলে লিখতে বা সাজাতে চাই তা হলে তাহলে এই Text Box মেনুতে কিক করলে একটি Text Box পর্দায় আসবে যার ভিতরে হামেশা লেখা যাবে।

--> Format Menu :
Format নামের মেনুতে কিক করে Font, Paragraph, Tabs, Border and Shading, Change Case, Drop Cap, Bullets and Numbering, Style Gallery, Style, Background, Columns ইত্যাদি মেনু ব্যবহার করে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট, আর্ট তৈরী ও কাজ করা যায়।
--> Font : Font   বা অক্ষর। এই মেনু ব্যবহার করে আমরা কোন ডকুমেন্ট এ ইরেজী অথবা বাংলার বিভিন্ন ষ্টাইলের  লেখার অর নির্বাচন করে নিতে পারি।
--> Under Line : ডকুমেন্টের কোন বিশেষ অংশের নীচে দাগ দেওয়ার জন্য এই মেনু ব্যবহার করা হয়। ব্যবহার পদ্ধতি Format > Font >           Under Line > Ok   অথবা কীবোর্ডের Ctrl + U কমান্ড দিয়ে কাজটি সহজেই করা যায়।
--> Bold : ডকুমেন্টের কোন বিশেষ অংশের রং গাড় করে দেওয়ার জন্য এই মেনু ব্যবহার করা হয়। ব্যবহার পদ্ধতি Format > Font > Bold        > Ok   অথবা কীবোর্ডের Ctrl + B কমান্ড দিয়ে কাজটি সহজেই করা যায়।
-->  Italic : ডকুমেন্টের কোন বিশেষ অংশ অথবা সম্পূর্ণ অংশ ইটালিক করে দেওয়ার জন্য এই মেনু ব্যবহার করা হয়। ব্যবহার পদ্ধতি Format > Font > Italic > Ok   অথবা কীবোর্ডের Ctrl + I কমান্ড দিয়ে কাজটি সহজেই করা যায়।
--> Font Size : আমরা যদি আমাদের লেখার অরগুলোকে ছোট অথবা বড় আকারে লিখতে চাই তাহলে এই মেনু ব্যবহার করে তা করা যাবে। ব্যবহার পদ্ধতি অক্ষর ব্লক করে নিয়ে Format > Font > Font Size > Ok অথবা অক্ষর ব্লক করে নিয়ে কীবোর্ডের Ctrl + ] কমান্ড দিয়ে অক্ষর বড় এবং  Ctrl + [ কমান্ড দিয়ে অক্ষর ছোট করার কাজটি সহজেই করা যায়।
--> Paragraph : এই Paragraph মেনু ব্যবহার করে আমরা কোন ডকুমেন্টে লাইন স্পেজ ছোট বড় সহ বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাজ করতে পারি।
--> Tabs : আমরা যদি ডকুমেন্ট এ Tabs  সেট করতে চাই তাহলে এই Tabs  মেনু ব্যবহার করে  কাজ করতে পারি।
--> Border and Shading : আমরা যদি আমাদের তৈরী কৃত কোন আর্ট বা Document এ অথবা পাতার চার পাশে Border অথবা Shado বা ছায়া সেট করতে চাই তাহলে এই Border and Shading মেনু ব্যবহার করে  কাজ করতে পারি।
--> Change Case : আমরা যদি আমাদের তৈরী কৃত কোন Document এ লেখার ষ্টাইল ছোট হাতের বা বড় হাতের লেখা করতে চাই তাহলে Change Case   মেনুস্থ Upper Case  অথবা Lower Case মেনু  ব্যবহার করে কাজটি করা যাবে। আবার যদি শব্দের প্রথম অর ছোট বা বড় করতে Title Case ব্যবহার করে কাজটি সম্পন্ন করা যাবে।
--> Drop Cap : কোন Document এর প্রথম অর বড় করতে হলে Drop Cap  মেনু  ব্যবহার করে কাজটি করা যাবে। অথচ ডকুমেন্টের লাইন স্পেস ঠিক থাকবে।
--> Bullets and Numbering : কোন Document এর Page Numbering করতে হলে Bullets and Numbering  মেনু  ব্যবহার করে কাজটি করা যাবে।

--> Background : কোন  Document এর Page Background রঙিন করতে হলে Background মেনু  ব্যবহার করে কাজটি করা যাবে।
--> Columns : কোন Document কে Columns  হিসেবে প্রকাশ করতে চাইলে Columns  মেনু  ব্যবহার করে কাজটি করা যাবে।

--> Tools  : Tools নামের মেনুতে কিক করে Spelling and Grammar, Word Count, Auto Correct, Mail Merge, Macro ইত্যাদি মেনু ব্যবহার করে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট, আর্ট তৈরী ও কাজ করা যায়।
--> Spelling and Grammar : কোন Document এর ভিতরে কোন বানান শুদ্ধ করতে Spelling and Grammar মেনু  ব্যবহার করে কাজটি করা যাবে।
--> Word Count : শব্দ গননা আমরা যদি Document এর শব্দ গননা করতে চাই তা হলে এই Word Count  মেনু  ব্যবহার করে কাজটি করা যাবে।
--> Auto Correct : Document  তৈরী করা বা লেখার সময় স্বয়ংক্রিয় ভাবে ভূল সংশোধন করতে
Auto Correct মেনু  ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

Window Menu :
 Window  নামের মেনুকে ব্যবহার করে New Window, Arrange All, Split  এর কাজ করা যায়।
--> New Window: এমএস ওয়ার্ডে একসাথে একাধিক ডকুমেন্ট-এ কাজ করলে উক্ত ডকুমেন্ট তালিকা  New Window  তে জমা রাখা এবং এখান থেকে কোন ডকুমেন্ট বা ফাইল ওপেন করা যায়।
     --> ব্যবহার পদ্ধতি : Window > New Window > নির্দিষ্ট ডকুমেন্ট/ ফাইল এ কিক করে কাজটি করা যায়।
     --> Arrange All:  এমএস ওয়ার্ডে একসাথে একাধিক বা যতগুলো ডকুমেন্ট ওপেন থাকবে তা একসাথে দেখা যাবে।
     ---> ব্যবহার পদ্ধতি : Window > Arrange All এ কিক করে কাজটি করা যায়।
    -->  Split : এমএস ওয়ার্ডে ডকুমেন্ট পেজ কে দুই ভাগে ভাগ করা।
 ব্যবহার পদ্ধতি : Window > Split  এ কিক করে মাউসের পয়েন্টার যেখানে কিক করা হবে পেজটি সেখান থেকে বিভক্ত হয়ে যাবে।
--> Remove Split : এমএস ওয়ার্ডে ডকুমেন্ট পেজ কে দুই ভাগে ভাগ করা পদ্ধতি অর্থাৎ Split  উঠিয়ে দেয়া।
     ব্যবহার পদ্ধতি : Window > Remove Split  এ কিক করে কাজটি সহজে করা যাবে।
Share:

Insert Menu

Insert Menu :
Insert নামের মেনুতে কিক করে  Break, Page Number, Date and Time, Field, Symbol, Comment, Footnot, Picture, Word Art, Auto Shapes, Tex Box ইত্যাদি মেনু ব্যবহার করে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট,আর্ট তৈরী ও কাজ করা যায়।
--> Break :   কোন ডকুমেন্ট পেজ সম্পূর্ণ  বা কোন প্যারাগ্রাফ ব্রেক করে নতুন পাতা বা কলাম সৃষ্টি করতে এই Break :  মেনু ব্যবহার করে তা করা যায়।
--> Page Number :   কোন ডকুমেন্ট এর প্রতি পাতায় স্বয়ংক্রীয় ভাবে পাতা নং দিতে চাইলে এই  Page Number   মেনু ব্যবহার করে প্রতিটি পাতায় Page Number  করা যায়।
--> Date and Time:   কোন ডকুমেন্ট এ স্বয়ংক্রীয় ভাবে Date and Time  সংযোজন করতে হলে এই Date and Time মেনু ব্যবহার করে তা করা যায়।
--> Field:   কোন ডকুমেন্ট এ পূর্ণ সংখ্যা লিখতে হলে এই Field:  মেনু ব্যবহার করে তা করা যায়। Field:  এ কিক করে ডায়ালগ বক্স থেকে Eqation and Formula ব্যবহার করে পূর্ণ সংখ্যা লিখতে হয়।
--> Symbol :   কোন ডকুমেন্ট এ কোন বিশেষ প্রতীক বা চিহ্ন ব্যবহার করতে চাই তাহলে এই Symbol মেনুতে কিক করে Symbol  নির্বাচন করে ওকে  করলে Symbol  টি ডকুমেন্টের সাথে সংযুক্ত হবে এবং ক্লোজ বাটন ক্লিক করে শেষ করতে হবে।
--> Comment :   আমরা যদি কোন ওয়ার্ড সম্পর্কে কোন মন্তব্য বা Comment  লিখতে চাই তা হলে তাহলে এই Comment মেনুতে কিক করে নির্ধারিত মন্তব্য লিখে ওকে  করে ডায়ালগ বক্স কোজ করলে কাজটি হয়ে যাবে।
--> Footnot :   আমরা যদি কোন পাতার শেষে বা ডকুমেন্টের শেষে কোন মন্তব্য বা Footnot  লিখতে চাই তা হলে তাহলে এই Footnot  মেনুতে কিক করে নির্ধারিত মন্তব্য লিখে ঙশ  করে ডায়ালগ বক্স কোজ করলে কাজটি হয়ে যাবে।
--> Picture :   আমরা যদি কোন ডকুমেন্ট এ কোন ছবি সংযোজন করতে চাই তা হলে তাহলে এই  Picture  মেনুতে কিক করে নির্ধারিত Picture   সিলেক্ট করে ওকে  করে ডায়ালগ বক্স কোজ করলে কাজটি হয়ে যাবে।
--> Word Art :   আমরা যদি কোন ডকুমেন্ট এ কোন বিশেষ অংশকে ভিন্ন ভিন্ন ষ্টাইলে লিখতে বা সাজাতে চাই  তা হলে তাহলে এই Word Art  মেনুতে কিক করে Word Art Galary থেকে  নির্ধারিত Word Art সিলেক্ট করে ওকে  করে কাজটি হয়ে যাবে।
--> Auto Shapes :  Insert >Picture > Auto Shapes এখন ডকুমেন্ট এ যে সেফ সংযোজন করতে চাই তার উপর মাউসের কিক করে অর্থা
 ড্রাগ করে তা অংকন করা যাবে বা কাজটি সম্পন্ন করা যাবে।
--> Text Box: Text Box   লেখার বক্স। আমরা যদি কোন Document এ কোন বিশেষ অংশকে ভিন্ন ভিন্ন ষ্টাইলে লিখতে বা সাজাতে চাই তা হলে তাহলে এই Text Box মেনুতে কিক করলে একটি Text Box পর্দায় আসবে যার ভিতরে হামেশা লেখা যাবে।
Share:

MS WORD –এর মেনুবারের Home মেনু সম্পর্কে ধারনা

MS WORD –এর মেনুবারের Home মেনু সম্পর্কে ধারনাঃ

মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্ট শুরু করার সময় স্বাভাবিকভাবেই Home Menu সিলেক্ট করা থাকে। যার উপরে সেভ, আন ডু ও রেডু টুল ছাড়াও নীচে পেষ্ট, কাট, কপি, বোল্ড, ইটালিক, আন্ডারলাইন, ফন্ট, ফন্ট সাইজ, কালার, এ্যালাইনমেন্ট, প্যারাগ্রাফ, সেম্বল, এ্যাসেনডিং ইত্যাদি টুল থাকে। যার ফলে পূর্বের যে কোন ভার্সন থেকে অতি দ্রুত ও নির্ভূল কাজ করা সম্ভব হয়। নিম্নে সংক্ষেপে টুল নিয়ে আলোচনা করা হলোঃ

* Undo  (কী বোর্ড শর্ট কাট কী Ctrl+Z):
মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্ট –এ ইচ্ছাকৃত কিংবা ভুলবশত কোন কাজ হয়ে গেলে পূর্বের অবস্থায় ফেরৎ যাওয়ার জন্য এই সাব মেন্যুটি ব্যবহার হয়।এজন্য টুল বার থেকে Undo টুল-এ ক্লিক করলে হবে অথবা কিবোর্ডে Ctrl+Z কী চাপতে হবে।
মাইক্রোসফট ওয়ার্ড (Microsoft Word)
* Redo      (কী বোর্ড শর্ট কাট কী Ctrl+Y):
মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্ট –এ ইচ্ছাকৃত অথবা ভুলবশত প্রয়োজনাতিরিক্ত আনডু হয়ে গেলে রেডু টুলের সাহায্যে কিংবা Keyboard এ Ctrl+Y চেপে পুনরায় পূর্বের অবস্থায় ফিরে যাওয়া যায়।
 Bangla Computer School IT-Vander
* Cut (কী বোর্ড শর্ট কাট কী Ctrl+X):
মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্ট –এর প্রয়োজনীয় কিংবা অপ্রয়োজনীয় কোন লেখাকে মুছে ফেলার জন্য কিংবা স্থানান্তর করার জন্য কাট টুলটি ব্যবহার করা যায়। তা করার জন্য প্রথমে লেখা কিংবা ছবি (যতটুকু প্রয়োজন) সিলেক্ট করতে হবে। তারপর টুল বারের সিজার/কাঁচি চিহ্নিত টুলটিতে ক্লিক করতে হবে কিংবা কী বোর্ড থেকে Ctrl+X চাপতে হবে। 
মাইক্রোসফট ওয়ার্ড (Microsoft Word)
* Copy (কী বোর্ড শর্ট কাট কী Ctrl+C):
মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্ট –এর একই লেখা বা ছবি বারংবার লেখার/স্থাপনের প্রয়োজন হলে Copy Tool টি ব্যবহার করা যায়। তা করার জন্য প্রথমে প্রয়োজনীয় লেখা/ছবি সিলেক্ট/ব্লক করে নিতে হবে। তারপর টুল বারের Copy টুলটিতে ক্লিক করতে হবে কিংবা কী বোর্ড থেকে Ctrl+C চাপতে হবে।উল্লেখ্য, লেখা বা ছবিতে যে কোন পরিবর্তন আনার জন্য অবশ্যই সিলেক্ট করে নিতে হবে।
  
* Paste (কী বোর্ড শর্ট কাট কী Ctrl+V):
মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্ট –এর Cut or Copy করা লেখা/ছবি যেখানে স্থাপন করতে ইচ্ছুক সেখানে কার্সর রেখে (মাউস দিয়ে ক্লিক করে স্থান নির্বাচন করে) এই Paste Tool এ ক্লিক করতে হয় কিংবা Keyboard থেকে Ctrl+V চাপতে হয়।
 
* Font (কী বোর্ড শর্ট কাট কী Ctrl+Shift+F):
   মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্ট –এ বাংলা ও ইংরেজীতে লেখার অনেকগুলো আকৃতি আছে। এই আকৃতিগুলোকে Font বলা হয়। ডিফল্ট ভাবে/সাধারণত একটি ডকুমেন্ট খোলা হলে দেখা যাবে ফন্ট বক্সে Times New Roman দেখা যাবে। ইংরেজী লিখার ক্ষেত্রে তা পরিবর্তন না করে লেখা যাবে। কিন্তু বাংলায় কিছু লিখতে হলে অবশ্যই ফন্ট পরিবর্তন করেই লিখতে হবে। আবার যদি ইংরেজী লেখার ক্ষেত্রে লেখার ধরনটি আপনার পছন্দ না হয় তাহলে আপনার লেখা সিলেক্ট করে ফন্ট বক্সের ত্রিভূজাকৃতি স্থানে ক্লিক করে কিংবা Keyboard থেকে Ctrl+Shift+F চেপে ফন্ট বক্সের তালিকা থেকে আপনার পছন্দের ফন্ট নির্বাচন করুন। 
 Bangla Computer School IT-Vander
* Font Size (কী বোর্ড শর্ট কাট কী Ctrl+Shift+P):
মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্ট –এর Font Size সাধারণত 12 থাকে। আপনি যদি লেখার সাইজ বড় করতে চান তাহলে লেখা সিলেক্ট করে ফন্ট সাইজ বক্সের ত্রিভূজে ক্লিক করুন কিংবা Keyboard থেকে Ctrl+Shift+P চাপুন।
মাইক্রোসফট ওয়ার্ড (Microsoft Word)
* Bold (কী বোর্ড শর্ট কাট কী Ctrl+B):
মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্ট –এর কোন লেখাকে Bold বা মোটা করার প্রয়োজন হলে লেখা সিলেক্ট করে টুল বারের B-তে ক্লিক করতে হয় কিংবা Keyboard থেকে Ctrl+B চাপতে হয়।
 
* Italic (কী বোর্ড শর্ট কাট কী Ctrl+I):
মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্ট –এর কোন লেখাকে সুন্দর দেখার জন্য কিছুটা বাঁকা বা Italic করার প্রয়োজন হলে লেখা সিলেক্ট করে টুল বারের I-তে ক্লিক করতে হয় কিংবা Keyboard থেকে Ctrl+I চাপতে হয়।
 Bangla Computer School IT-Vander
* Underline (কী বোর্ড শর্ট কাট কী Ctrl+U):
মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্ট –এর কোন লেখার নিচে Underline করার প্রয়োজন হলে লেখা সিলেক্ট করে টুল বারের U-তে ক্লিক করতে হয় কিংবা Keyboard থেকে Ctrl+U চাপতে হয়।
 
* Font Color:
মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্ট –এর কোন লেখার রং পরিবর্তন করার জন্য (লেখার রং সাধারনত কালো থাকে) Font কে প্রথমে সিলেক্ট করতে হয়, তারপর ফন্ট কালার টুলের ত্রিভূজে ক্লিক করে প্রদর্শিত কালার দেয়া যায় কিংবা মোর কালার অপশনে ক্লিক করে অন্য কালার পছন্দ করা যায়।
  
* Alignment:
মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্ট –এ কয়েকটি লাইন লেখা হলে সাধারণতঃ বাম দিকে সারিবদ্ধ হয়ে থাকে কিন্তু ডানদিকেও সারিবদ্ধ না থাকার কারনে কিছুটা অসুন্দর দেখা যায়। আর সে জন্যই ডানে বামে সারিবদ্ধ ভাবে দেখানোর জন্য টুলবারের একটি টুল Justify নামে আছে। Justify করার জন্য লেখা সিলেক্ট করে টুল বারের উক্ত টুলে ক্লিক করতে হয় কিংবা কী-বোর্ডে Ctrl+J চাপতে হয়। মাই
Share:

ফাইল মেন্যু (File Menu)

ফাইল মেন্যু (File Menu)

মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের প্রথম মেনু হচ্ছে ফাইল (File) মেনু। এই মেনুর সাহায্যে ডকুমেন্ট এর লেখা সংরক্ষণ (সেভকরাসাম্প্রতিক তৈরি করা ফাইল দেখা, ক্লোজ করাপ্রিন্ট প্রিভিউ দেখানতুন ফাইল তৈরি করাপূর্বের সেভ করা ফাইল ওপেন করাডকুমেন্টের পেজের সাইজমার্জিন নির্ধারণ করাপ্রিন্ট করা ইত্যাদি কাজ করা হয়ে থাকে। আমরা ধারাবাহিক ভাবে ফাইল মেন্যুর সাব মেন্যুগুলোর কাজ সম্পর্কে জানবো
1.    Save (কী বোর্ড শর্ট কাট কী: Ctrl+S): কাজ করার পর প্রয়োজনীয় যে কোন ডকুমেন্ট কম্পিউটারে সংরক্ষণ করতে হয়।কোন ডকুমেন্ট/ফাইলকে সেভ করার জন্য File Menu-এর এই সাবমেন্যুটি ব্যবহার করতে হয়। কোন ডকুমেন্ট সংরক্ষণ করতে হলে File ক্লিক করতে হবে তারপর Save  ক্লিক করতে হবে অথবা কী বোর্ড থেকে শর্ট কাট কী Ctrl চেপে রেখে S চাপতে হবে।




তাহলে একটি ডায়ালগ বক্স আসবে। যা নিম্নরূপঃ
উক্ত ডায়লগ বক্সের File name-Box-এ ফাইলটি কোথায় সেভ হবে তা দেখিয়ে দিতে হবে।এই দেখিয়ে দেয়াকে ফাইল লোকেশান বলে। নতুনদের উদ্দেশ্যে পরামর্শ হচ্ছে ভুল করেও প্রয়োজনীয় ফাইল My Documents  সেভ করবেন না। কেননা, কোন কারনে আপনার কম্পিউটার ফরমেট দেয়ার প্রয়োজন হলে আপনার ফাইলটিকে উদ্ধার করতে পারবেন না। যা লোকাল ডিস্ক সি ড্রাইভ/My Documents এর পরিবর্তে অ্ন্য যে কোন ড্রাইভে রাখলে শতবার ফরমেট দেয়ার পরও ফাইল/ডকুমেন্টটি উদ্ধার করা সম্ভব হবে (যদি আপনার Hard Disk সম্পূর্ণ নষ্ট না হয়ে যায়)। উল্লেখ্য, যে কোন ডকুমেন্ট/ফাইলের নাম দেয়ার সময় কাজের সাথে মিল রেখে নাম দিলে পরবর্তীতে তা উদ্ধার করা সহজ হবে। যেমন- আপনি একটি প্রয়োজনীয় দরখাস্ত লিখে নাম দিলেন abc যা আপনি পরবর্তীতে ভুলে যেতেই পারেন; তার পরিবর্তে আপনি যদি ফাইলের নাম Application দিয়ে সেভ করেন তাহলে পরবর্তীতে সহজেই তা খুজে বের করতে পারবেন।  
আপনার জ্ঞাতার্থে জানাচ্ছি যে, আপনার কম্পিউটারে যে কয়টি ড্রাইভ আছে [C:, D:, E:] তার প্রত্যেকটিতে আপনি আপনার নামে Folder খুলতে পারবেন। আর Folder খোলা তেমন কঠিন কিছুই নয়। আপনি আপনার ডেস্কটপ কিংবা ল্যাপটপ স্কীনের Computer আইকন থেকে থাকলে Computer আইকনে আর যদি My Computer আইকন থাকে তাতে ডাবল ক্লিক করুন। নিম্নরূপ আসবেঃ



এখান থেকে D:, E: অথবা F: এ ক্লিক করলে নিম্নরূপ কিছু Folder দেখা যাবে (থেকে থাকলে):

উপরোক্ত বক্সের ডান কিংবা নীচের খালি অংশে মাউসের ডান বাটনে ক্লিক করলে নিম্নের চিত্রের ন্যায় একটি ঝুলন্ত মেনু দেখা যাবেঃ

উক্ত মেনুর New- Option এ ক্লিক করলে আরেকটি সাব মেনু আসবে। যাতে Folder নামে একটি অপশন থাকবে। তাতে ক্লিক করলে New Folder নামে একটি বক্স আসবে। যা নিম্নরূপঃ

লক্ষ্য করুন, New folder লেখাটি অটোমেটিক সিলেক্ট হয়ে আছে যার পরিবর্তে আপনি আপনার নাম লিখতে পারবেন। অর্থাৎ এভাবে আপনি যে কোন ড্রাইভে নিজ নামে ফোল্ডার তৈরি করে নিতে পারবেন। এরপর আপনি যদি মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের কোন ফাইল সেভ করতে চান তাহলে File name box-এ লিখুন F:\Shafayet\Application (F:\আপনার নাম\ফাইলের নাম) তারপর Save বাটনে ক্লিক করুন।

2.   Save As (কী-বোর্ড শর্ট কাট কী F12): উপরোক্ত নিয়মে সেভ করা ফাইলটি অন্য আরেকটি নামে সেভ করার জন্য Save Asসাবমেন্যু ব্যবহার হয়। এই পক্রিয়াটি সেভ করার মতই। Save As অপশনে ক্লিক করলেও ফাইলটি আগে থেকে সেভ করা না থাকলে প্রথমে সেভ হবে আর যদি আগে থেকে সেভ করা থেকে থাকে তাহলে ফাইলটির নতুন একটি কপি তৈরি হবে। উল্লেখ্য, একই ফোল্ডারে একই নামে একাধিক ফাইল সেভ হবে না বরং নাম পরিবর্তন করে দিতে হবে।

3.  Open (কী-বোর্ড শর্ট কাট কী Ctrl+O): আগের Save করা কোন ফাইলকে ডেস্কটপ/ল্যাপটপ স্ক্রীনে আনতে এই সাবমেন্যুটি ব্যবহার হয়।এক্ষেত্রে প্রথমে File থেকে Open  ক্লিক করলে একটি ডায়ালগবক্স আসবে। এখান থেকে আমাদের Save করা ফাইল সিলেক্ট করে কিংবা ফাইল লোকেশন লিখে (F:\Shafayet\Application) Open কমান্ড বাটনে  ক্লিক করতে হবে। তাহলে Save করা ফাইল Scrin বা পর্দায় প্রদর্শিত হবে।

4.  Close (কী-বোর্ড শর্ট কাট কী Ctrl+W): কাজ করার সময় যদি স্ক্রীনে সচল করা ফাইলটি বন্ধ করার প্রয়োজন হয় তাহলে এই সাবমেন্যুরসাহায্যে তা করা হয়। এক্ষেত্রে File  ক্লিক করে Close  ক্লিক করতে হবে কিংবা উপরে উল্লেখিত কী ব্যবহার করতে হবে। ডকুমেন্টটিসেভ না থাকলে সেভ করতে চান কিনা তার জন্য একটি চেক বক্স আসবে। এখানে সেভ করতে চাইলে Yes সেভ না করতে চাইলে No তে ক্লিককরুন।

5.    Info: উক্ত অপশনের সাহায্যে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড টিউটরিয়াল সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য জানতে পারবে। 

6.   Recent: উক্ত অপশনের মাধ্যমে সম্প্রতি কাজ করা ফাইলগুলোর লিষ্ট দেখা যাবে এবং প্রয়োজনীয় ফাইল এই লিষ্টে ক্লিক করে ওপেন বা খোলা যাবে। মাইক্রোসফট ওয়ার্ড (Microsoft Word)

7.   New (কী-বোর্ড শর্ট কাট কী Ctrl+N): উক্ত সাবমেন্যুর সাহায্যে নতুন ডকুমেন্ট তৈরি করা হয়। একটি ফাইলের কাজ করা শেষ হওয়ার পর নতুন ফাইলের দরকার হলে ফাইল মেন্যুতে ক্লিক করে New  ক্লিক করলে একটা Task Pane বক্স আসবে- Task Pane বক্সথেকে Create  ক্লিক করলে একটি নতুন পেইজ ওপেন হবে। মাইক্রোসফট ওয়ার্ড (Microsoft Word)
Bangla Computer School IT-Vander
8.    Print (কী-বোর্ড শর্ট কাট কী Ctrl+P): কাজ শেষে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টের লেখা প্রিন্ট করতে হলে এই সাব মেন্যুর ব্যবহার হয়। তবে খেয়ালরাখতে হবে প্রিন্ট দিতে হলে কম্পিউটারে অবশ্যই প্রিন্টার সফটওয়্যার ইনস্টল থাকতে হবে এবং কম্পিউটারের সাথে ডাটা কেবল দিয়ে প্রিন্টারটি সংযুক্তথাকতে হবেএরপর প্রিন্টারটি অন করুন। File থেকে Print  ক্লিক করুন। একটি ডায়ালগ বক্স আসবে। এখান থেকে উপরে Printer Name বক্সথেকে যে প্রিন্টারে প্রিন্ট করবেন তা সিলেক্ট করতে হবে। তারপর Page Range থেকে All নির্বাচন করুন যদি ডকুমেন্টের সব পেজ প্রিন্ট করতে চানঅথবা Current Page নির্বাচন করুন যদি যে পেজে কার্সর আসে সে পেজ প্রিন্ট করতে চানঅথবা Pages  পৃষ্ঠা নম্বর দিন যেগুলো প্রিন্ট করতেচান। এখানে যদি আমি 1-5 এই রকম দেই তাহলে  থেকে  নং পৃষ্ঠা পর্যন্ত প্রিন্ট হবেএরপর Copies বক্স থেকে আপনি কত কপি প্রিন্ট চান তা টাইপকরে দিন। তারপর সবশেষে OK তে ক্লিক করলে প্রিন্ট শুরু হবে। মাইক্রোসফট ওয়ার্ড (Microsoft Word)

9.  Save & Send: ইন্টারনেট সংযোগ থাকা অবস্থায় এই সাব মেন্যুর সাহায্যে ডকুমেন্টের যাবতীয় তথ্য সেভ করে রাখারা পাশাপাশি ই-মেইল করা যাবে।
  
10. Help: এই সাব মেনুর সাহায্যে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড বিষয়ে আপনার কোন কিছু সাহায্যের প্রয়োজন হলে অপশনটি ব্যবহার করে অনায়াসে সমস্যার সমাধান করতে পারবেন। মাইক্রোসফট ওয়ার্ড (Microsoft Word)
 Bangla Computer School IT-Vander
11. Options: এই সাব মেনুটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। কেননা আপনি ডকুমেন্টের প্রয়োজনীয় সেটিং এখান থেকে ঠিক করতে পারবেন। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়- ডকুমেন্টে টেক্সট বাউন্ডারী থাকবে কি থাকবে না, স্ক্রীনে স্কেল শো করবে কি করবে না, টুলবারের ধরন কি হবে ইত্যাদি উক্ত সাব মেনু থেকে নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
 
12. Exit (শর্ট কাট কী Alt+F4): মাইক্রোসফট ওয়ার্ড থেকে বের হয়ে যেতে হলে এই সাবমেন্যুটি ব্যবহার হয়। কিছু লেখার পর (সকল লেখা মুছে ফেলা হলেও) ডকুমেন্ট/ফাইলটি বন্ধ করতে চাইলে File মেনুর Exit সাব মেনুতে ক্লিক করুন। ডকুমেন্ট টি সবশেষে সেভ না থাকলে একটিউইন্ডো আসবে। আপনি যদি সব শেষ অবস্থা সেভ করতে চান তাহলে Yes এবং সেভ না করতে চাইলে No বাটন-এ ক্লিক করুন।

Share:

slidebar

Total Pageviews

Abdullah Mondal

Powered by Blogger.

Blog Archive

Recent Posts

বাস্তবতা

জীবনের বাস্তবতা বড়ই নিষ্ঠুর। এটাই জীবন। জীবনের বাস্তবতার বড় বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, যতই নিষ্ঠুর হউক বা যতই কষ্ট হউক তা সয়ে নিতে হয়, মেনে নিতে হয় জীবনের প্রয়োজনেই। জীবনে কষ্ট আসলে মানসিক ভাকে যতটুকু ভেঙ্গে পড়বে জীবন তার দ্বিগুন পিছিয়ে যাবে। জীবনের সকল দূঃখ কষ্ট ও বাস্তবতাকে জীবনের অংশ হিসাবে মেনে নিয়ে স্বাভাবিক ভাবে গ্রহন করার নামই হচ্ছে সুখ।

Pages