আল মাহমুদ
https://www.facebook.com/abdullahmandal325.mobi/
লেখকের নাম:আল মাহমুদ , জন্ম: ১৯৩৬ সালে ১১ জুলাই , জন্মস্থান: ব্রাক্ষ্রণবাড়িয়া জেলা মোড়াইল গ্রাম , ব্রাক্ষ্রণবাড়িয়া জর্জ সিক্রথ স্কুল থেকে তিনি প্রবেশিকা পাশ করেন। পেশা: সাংবাদিকতা ও চাকুরী সর্বশেস বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির পরিচালক হিসাবে অবসর গ্রহন করেন। তার রচিত উল্লেখ্যযোগ্য কাব্যগ্রন্থ : লোক লোকান্তর , কালের কলস, সোনালী কাবিন, মায়াবী পর্দা দুলে উঠো, মিথ্যেবাদী রাখাল, একচক্ষু হরিণ, আরব্য রজনীর রাজহাস, পাখির কাছে ফুলের কাছে, ইত্যাদি , গল্প : পানকেৌড়ির রক্ত , সেৌরভের কাছে পরাজিত, ময়ূরীর মুখ, ইত্যাদি। উপন্যাস: ডাহুকী, আগুনের মেয়ে, উপমহাদেশ , আগুন্তুক,
তিনি অনেক পুরস্কার পেয়েছেন, তার মধ্যে উল্লেখ্যযোগ্য হলো:----বাংলা একাডেমি পুরস্কার ,একুশে পদক
আমার ঘরের পাশে ফেটেছে কি কার্পাশের ফল?
গলায় গুঞ্জার মালা পরো বালা, প্রাণের শবরী,
কোথায় রেখেছো বলো মহুয়ার মাটির বোতল
নিয়ে এসো চন্দ্রালোকে তৃপ্ত হয়ে আচমন করি।
ব্যাধির আদিম সাজে কে বলে যে তোমাকে চিনবো না
নিষাদ কি কোনদিন পক্ষিণীর গোত্র ভুল করে?
প্রকৃতির ছদ্মবেশে যে-মন্ত্রেই খুলে দেন খনা
একই জাদু আছে জেনো কবিদের আত্মার ভিতরে।
নিসর্গের গ্রন্থ থেকে, আশৈশব শিখেছি এ-পড়া
প্রেমকেও ভেদ করে সর্বভেদী সবুজের মূল,
চিরস্থায়ী লোকালয় কোনো যুগে হয়নি তো গড়া
পারেনি ঈজিপ্ট, গ্রীস, সেরাসিন শিল্পীর আঙুল।
কালের রেঁদার টানে সর্বশিল্প করে থর থর
কষ্টকর তার চেয়ে নয় মেয়ে কবির অধর।
গলায় গুঞ্জার মালা পরো বালা, প্রাণের শবরী,
কোথায় রেখেছো বলো মহুয়ার মাটির বোতল
নিয়ে এসো চন্দ্রালোকে তৃপ্ত হয়ে আচমন করি।
ব্যাধির আদিম সাজে কে বলে যে তোমাকে চিনবো না
নিষাদ কি কোনদিন পক্ষিণীর গোত্র ভুল করে?
প্রকৃতির ছদ্মবেশে যে-মন্ত্রেই খুলে দেন খনা
একই জাদু আছে জেনো কবিদের আত্মার ভিতরে।
নিসর্গের গ্রন্থ থেকে, আশৈশব শিখেছি এ-পড়া
প্রেমকেও ভেদ করে সর্বভেদী সবুজের মূল,
চিরস্থায়ী লোকালয় কোনো যুগে হয়নি তো গড়া
পারেনি ঈজিপ্ট, গ্রীস, সেরাসিন শিল্পীর আঙুল।
কালের রেঁদার টানে সর্বশিল্প করে থর থর
কষ্টকর তার চেয়ে নয় মেয়ে কবির অধর।









No comments:
Post a Comment